ভূমিকাঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর ভূমিকা আলোচনা করতে পারবেন এবং মানবজাতির কাছে মহাকাব্যের তৈরি এমন হওয়া উচিত। কারণ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন একজন সৎ লোকের মধ্যে একজন। তার জীবনে তিনি অনেক রচনা করেন তারপর ছাত্র জীবনে তিনি অনেক কষ্ট করে পড়াশোনা করে রচনা তৈরি করেন। আমাদের যুগে এ রকম কবি পাওয় খুবই ভাগ্যের বিষয়। তিনি রাতের অন্ধকারে রাস্তর পাশে লাইটের আলোর মাঝে বসে পড়াশোনা করতেন। পড়াশোনার পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন রচনা তৈরি করে মানুষের মধ্যে পরিচিতি লাভ করেন। বিশ্বে মানবজাতির কাছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন এমন এক দানবীয় প্রতিভার যিনি মানুষের কল্যাণে কাজ করতে পছন্দ করেন। তার শৈশব কাল ও বাল্যকাল দিয়ে তিনি মানুষের মন জয় করে নেন।
জন্ম ও পরিবারঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৬১ খ্রিস্টাব্দের ৭ই মে জোড়াসাঁকোর এক ঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর পিতা ছিলেন মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর মায়ের নাম মা শ্রীমতি সারদা দেবী। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর পিতা ছিলেন একজন দানশীল ব্যক্তি তিনি মানুষের পাশে থাকতেন এবং গরীব মানুষের সাহায্য করতেন। রবীন্দ্রনাথ এর পিতা নূনের ব্যবসা করত। তার পরিবারের আর্থিক অবস্থা তেমন একটা ভালো ছিল না তারপর তাদের সংসারের মানুষ খুবই ভালো মনের মানুষ থাকার কারণে তাদের পারিবারে বংশের মান বাড়িয়ে দেন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
শৈশব ও বাল্যকালঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার জীবনে সবচেয়ে জীবন যে সময়টাকে উপভোগ করেছেন সেই সময়টা হলো শৈশব ও বাল্যকাল। তার জীবনে তিনি অনেক কষ্ট করছেন, তা হলো তিনি শৈশবকালে তার মাকে হারান। তার জীবনে বহু প্রকাশিত মৌলিক কাব্য এই চাপ থেকেই তিনি তার জীবনে অনেক কষ্ট করে তিনি জীবনকে বাজি রেখে তার শৈশবে বহু সমস্যা সম্মুখীন হয়ে তিনি তার জীবন সফলতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন।
উপসংহারঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রথম আলোকে জীবনে কবি এই চাপ থেকেই তিনি মানুষের পাশে থাকতেন। তার এই মনোভাব দেখে মানুষ থাকে তাদের মনে জায়গা করে নেন। আমাদের এই কবি তার শৈশব এ নানা সমস্যা সমাধান করে পরিচিতি লাভ করেন। তার লেখা ছোটগল্প গুলি সমসাময়িক বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় নামে বা কৌশল এ নানা সমস্যা থেকে রক্ষা করতে আমাদের এই কবি তার বিবরণ তুলে ধরেন শৈশব ও বাল্যকাল রচনাবলিতে।